পাখির গানের ভাষা বোঝাবে সফটওয়্যার !


http://need365.blogspot.com/


বিজ্ঞানীরা এবার উদ্ভাবন করলেন অত্যাধুনিক ডেকোডার। ডেকোডার এমন একটি যন্ত্র যেটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে যে কোনো পাখির গান শনাক্ত করে তাদের ভাষা মানুষকে বুঝিয়ে দিতে সক্ষম।

সফটওয়্যারটি পাখির নিম্ন ভাঙা স্বরও ধরতে পারবে। প্রতিটি পাখির গান বা ডাক শনাক্ত করতে পারবে এ সফটওয়্যার।

উদ্ভাবক ড. ড্যান স্টোয়েল বিবিসিকে বলেন, আমাকে বর্তমানে টিকে আছে এমন কিছু পাখির গানের রেকর্ডিং দেন।

আমি কম্পিউটারে এর কার্যকারিতা প্রমাণ করে দেব।

এই পদ্ধতিটিকে বলা হয় ‘ফিচার লারনিং’ যেটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা রাখে।

পাশাপাশি শ্রেণীবিভাজনের সমাধানও দিতে পারে।

http://need365.blogspot.com/

শতাধিক পাখির গান বিশ্লেষণ করে তার নমুনা ব্রিটিশ মিউজিয়ামের সাউন্ড আর্কাইভে ইতোমধ্যে রাখা হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ডাটা সংগ্রহ করা হয়েছে ব্রাজিল থেকে।

সেখান থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে প্রায় পাঁচ শতাধিক পাখির আলাদা রেকর্ডিং।

ড. স্টোয়েল বলেন, পাখির গান খুবই জটিল। অনেক পাখির সাধারণ গানই অনেক সময় বেশি জটিল হয়ে ওঠে।

 কারণ তারা একইভাবে গান গায়।

তিনি বিশ্বাস করেন, বর্তমান বাজারে যে সফটওয়্যারগুলো রয়েছে সেগুলো সঠিকভাবে কাজ করে না।

কিন্তু তার সফটওয়্যার পাখির ডাক শনাক্তে বিস্তর বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।


আপনি যদি কোনো জঙ্গলে ঘুরতে যান এবং শুনতে পান শত রকমের পাখির গান, তবে আপনি সঠিক ফলাফলই পাবেন। যোগ করেন তিনি।

স্টোয়েল এখন যেটা নিয়ে কাজ করছেন তা পাখি শনাক্তের চেয়ে অনেক বেশি কাজ করবে।

তিনি গোল্ডফিন্স প্রজাতির পাখির ডাক বিশ্লেষণ করে তিনি এটা শনাক্ত করেছেন যে প্যারিসে এই প্রজাতির কোন পাখি আছে।

একটি মজার ব্যাপার হলো পাখিদের নিজস্ব আঞ্চলিক কিছু সংকেত আছে।

স্কাইলার্ক বা ভরত পাখি আঞ্চলিক পাখিগুলোকে তাদের ডাক শুনে শনাক্ত করতে পারে।

যাইহোক, স্টোয়েল মনে করেন তাকে এখনো অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। গবেষকরা এখনো সব পাখির গলার নিম্ন স্বর শুনে শনাক্ত করতে সক্ষম হন নি।

এই গবেষক আরও বলেন, এটা খুবই জটিল। এটা খুবই কঠিন কিন্তু মজার সমস্যা।


বিজ্ঞানীরা এবার উদ্ভাবন করলেন অত্যাধুনিক ডেকোডার। ডেকোডার এমন একটি যন্ত্র যেটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে যে কোনো পাখির গান শনাক্ত করে তাদের ভাষা মানুষকে বুঝিয়ে দিতে সক্ষম।

সফটওয়্যারটি পাখির নিম্ন ভাঙা স্বরও ধরতে পারবে। প্রতিটি পাখির গান বা ডাক শনাক্ত করতে পারবে এ সফটওয়্যার।

উদ্ভাবক ড. ড্যান স্টোয়েল বিবিসিকে বলেন, আমাকে বর্তমানে টিকে আছে এমন কিছু পাখির গানের রেকর্ডিং দেন। আমি কম্পিউটারে এর কার্যকারিতা প্রমাণ করে দেব। এই পদ্ধতিটিকে বলা হয় ‘ফিচার লারনিং’ যেটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা রাখে। পাশাপাশি শ্রেণীবিভাজনের সমাধানও দিতে পারে। - See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/308573.html#sthash.8iMzsyCI.dpuf

No comments:

Post a Comment