সঙ্গী বা সঙ্গিনী খুঁজে দেয়া কথা বলে পত্রিকায় বড় বড় বিজ্ঞাপন দিয়ে যৌনবাণিজ্য চালানো হচ্ছে ভারতে।
কিছুদিন হলো এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের এই অবৈধ ব্যবসা ফাঁস হয়ে যাচ্ছে।
দিল্লি, মুম্বাই আর কলকাতাসহ বেশ কয়েকটি শহরে এ ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পুলিশের হাতে ধরাও খেয়েছে।
কিন্তু তারপরও থেমে নেই এ বাণিজ্য।
তবে মজার বিষয় হলো- এ ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলো বিয়ের জন্য সঙ্গী খুঁজে দেয় না। এরা দেয় বেড়াতে যাওয়ার জন্য উপযুক্ত সঙ্গীর খোঁজ খবর।
মানে টাকা থাকলেই যে কেউ এসব প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে উঠতি বয়সী তরুণ-তরুণী সঙ্গী নিয়ে বেড়াতে যে পারেন যে কোনো স্থানে।
আর এ ধরনের সুযোগ নিয়েই প্রতিষ্ঠানগুলো পাকাপোক্তভাবে যৌনবাণিজ্যে নেমেছে।তবে তাদের মাধ্যমে সঙ্গী খুঁজে অনেকে বিয়েও করে থাকেন।
সম্প্রতি কলকাতার একটি বাংলা ধেনিকে এ ধরনের একটি প্রতিষ্ঠান বিজ্ঞাপন দেয়। এতে কলকাতা, হলদিয়া, দুর্গাপুরসহ পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শতাধিক তরুণ-তরুণী সাড়া দেয়।
রেজিস্ট্রেশন ফি বাবদ তারা দশ হাজার টাকা করে জমা দেন।
কিন্তু অভিযোগের ভিত্তিতে ওই প্রতিষ্ঠানের তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আর তাতেই বেরিয়ে পড়েছে তাদের যৌনবাণিজ্যের কৌশল।
সঙ্গী বা সঙ্গিনী খুঁজে দেয়া কথা বলে পত্রিকায় বড় বড় বিজ্ঞাপন দিয়ে যৌনবাণিজ্য চালানো হচ্ছে ভারতে।
কিছুদিন হলো এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের এই অবৈধ ব্যবসা ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। দিল্লি, মুম্বাই আর কলকাতাসহ বেশ কয়েকটি শহরে এ ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পুলিশের হাতে ধরাও খেয়েছে। কিন্তু তারপরও থেমে নেই এ বাণিজ্য।
তবে মজার বিষয় হলো- এ ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলো বিয়ের জন্য সঙ্গী খুঁজে দেয় না। এরা দেয় বেড়াতে যাওয়ার জন্য উপযুক্ত সঙ্গীর খোঁজ খবর। মানে
কিছুদিন হলো এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের এই অবৈধ ব্যবসা ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। দিল্লি, মুম্বাই আর কলকাতাসহ বেশ কয়েকটি শহরে এ ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পুলিশের হাতে ধরাও খেয়েছে। কিন্তু তারপরও থেমে নেই এ বাণিজ্য।
তবে মজার বিষয় হলো- এ ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলো বিয়ের জন্য সঙ্গী খুঁজে দেয় না। এরা দেয় বেড়াতে যাওয়ার জন্য উপযুক্ত সঙ্গীর খোঁজ খবর। মানে


No comments:
Post a Comment