অন্ধকার প্রেক্ষাগৃহ ৷ ডলবি ডিজিটালে নিশ্বাসের আওয়াজ ৷ যা যৌনতাকে উসকে
দিতে পারে এক নিমেষে ৷ একদিকে স্ক্রিনে নায়ক-নায়িকা উদ্দ্যাম যৌনতায়
মেতেছে ৷
অন্যদিকে দর্শকের হৃদপিন্ডে হাইভোলটেজ ড্রামা ৷ তবে কখনও ভেবে দেখেছেন কি যে, হলিউড, বলিউড, টলিউডের এই নামজাদা সেলেবরা এত সহজে ক্যামেরার সামনে কীভাবে খোলাখুলি মেলে ধরেন নিজেদের? নাকি পুরোটাই নকল শ্যুট?
ব্যাপারটা বেশ মজার বা বলা ভাল বেশিমাত্রায় ইন্টেরেস্টিং ৷ সিনেমার যৌনদৃশ্য না সত্যি, না আবার পুরোপুরি মিথ্যে ৷ পুরো ব্যাপারটাই যেন দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানো ৷
ব্যাপারটা না হয় খোলসা করার আগে, টুক করে দেখে নেওয়া যাক সিনেপর্দায় সবচেয়ে জনপ্রিয় যৌনদৃশ্য ঠিক কোনগুলি ৷ গপ্পোটা শুরু সুদূর হলিউড থেকেই ৷
সদ্য বয়ঃসন্ধিতে পা দিয়ে বা বয়স বেড়ে সবে একুশ কি কুড়ি, এমন পুরুষ মানুষ খুঁজে পাওয়া দায়, যাঁরা শ্যারন স্টোন, মাইকেল ডগলাস অভিনিত ‘বেসিক ইঙ্কস্টিন্ট’ ছবিটি দেখেননি ৷
বলা ভাল, শ্যারনের ‘বেসিক ইঙ্কস্টিন্ট’, ম্যাডোনার ‘বডি অফ এভিডেন্স’ এ ব্যাপারে বহু পুরুষের সহজপাঠ ৷ লিস্টিতে রয়েছে, সালমা হায়াক, অ্যান্টোনিও ব্যান্ডেরাসের ‘ডেসপারাডো’ও ছবিও , কিম্বা অ্যাঞ্জেলিনা জোলির ‘ওরিজিনাল সিন’, প্রেম, যৌনতা মিলিয়ে হলিউডের সিনেপর্দায় যৌনতা একেবারে ভরপুর ৷
যবে থেকে বিশেষ কিছু সাহসী নায়িকাদের আগমণ ঘটেছে বলিউডে মাঠে, তবে হলিউডকে প্রায় এক হাত নিচ্ছে বলিউডের এই বাঘিনিরা ৷ মল্লিকা শেরাওয়াত, মেঘনা নাইডু, লারা দত্ত, বিপাশা বসু, পাওলি দাম আর এখন তো সবাইকে ছাড়িয়ে একটাই নাম সানি লিয়ন৷
‘রাজ’ থেকে ‘মার্ডার’, ‘হাওস’ থেকে ‘হেট স্টোরি’ ‘জিশম টু’ কিম্বা হালফিলের রাগিনি এমএমএস টু ৷ সবেতেই ছড়াছড়ি ভরপুর যৌনতা ৷ এবার আসা যাক, এই সব দৃশ্যগুলো কি সত্যিই যৌনমিলন, নাকি শুধুই নাটক নাটক খেলা ৷ শ্যুটিং ফ্লোর ঘুরে জানা গিয়েছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অতিরিক্ত যৌনমিলন বা একটু বেশি উন্মুক্ত শরীর ব্যবহারের জন্য সাহায্য নেওয়া হয় ডামি আর্টিস্ট ৷
তবে এই পন্থা আজকাল অবশ্য খুব কমই ব্যবহার করা হয় ৷ সেক্ষেত্রে ক্যামেরায় কারসাজিতেই ঢেকে ঢুকে রাখা হয় শরীরের নানা দেহ ৷ গায়ে এমন ভাবে কাপড় জড়ানো থাকে যা ক্যামেরাকে ফাঁকি দেয় ৷ এই ধরণের শ্যুটের ক্ষেত্রে শ্যুটিং ফ্লোরে অবশ্যই রাখা হয় কম লোকজন ৷
চিত্রগ্রাহক, পরিচালক, সাউন্ড, লাইট বড় জোড় একজন সহায়কই থাকেন শ্যুটে ৷ হলিউডে অবশ্য ক্যামেরা ঘেরা রুমে নায়ক-নায়িকাকেই ছেড়ে দেয়া হয় ৷
আর মনিটরে পরিচালক ও চিত্রগ্রাহক রিমোর্টের সাহায্যে নিয়ন্ত্রণে রাখান ক্যামেরা অ্যাঙ্গেল ৷ হলিউডের বেশ কিছু এক্সপেরিমেন্টাল ছবির শ্যুটিয়ে অবশ্য নায়ক-নায়িকাদের যৌনাঙ্গগুলিকে খুব ছোট কাপড়ের সাহায্যে ঢেকে রাখা হয়, আর ক্যামেরা অ্যাঙ্গেল যাতে ধরা না পারে সেই ভাবেই চিত্রগ্রাহক শটগুলো নেন ৷
বলিউডে আপাতত, এরকম ঘটনা ঘটতে শুরু করেনি ৷ দিন দিন গ্লোবাল মার্কেট ধরার জন্য হয়তো খুব শীঘ্রই বলিউডের সিনেপর্দায় ধরা পড়বে এই ধরণের এক্সপেরিমেন্ট ৷
অন্যদিকে দর্শকের হৃদপিন্ডে হাইভোলটেজ ড্রামা ৷ তবে কখনও ভেবে দেখেছেন কি যে, হলিউড, বলিউড, টলিউডের এই নামজাদা সেলেবরা এত সহজে ক্যামেরার সামনে কীভাবে খোলাখুলি মেলে ধরেন নিজেদের? নাকি পুরোটাই নকল শ্যুট?
ব্যাপারটা বেশ মজার বা বলা ভাল বেশিমাত্রায় ইন্টেরেস্টিং ৷ সিনেমার যৌনদৃশ্য না সত্যি, না আবার পুরোপুরি মিথ্যে ৷ পুরো ব্যাপারটাই যেন দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানো ৷
ব্যাপারটা না হয় খোলসা করার আগে, টুক করে দেখে নেওয়া যাক সিনেপর্দায় সবচেয়ে জনপ্রিয় যৌনদৃশ্য ঠিক কোনগুলি ৷ গপ্পোটা শুরু সুদূর হলিউড থেকেই ৷
সদ্য বয়ঃসন্ধিতে পা দিয়ে বা বয়স বেড়ে সবে একুশ কি কুড়ি, এমন পুরুষ মানুষ খুঁজে পাওয়া দায়, যাঁরা শ্যারন স্টোন, মাইকেল ডগলাস অভিনিত ‘বেসিক ইঙ্কস্টিন্ট’ ছবিটি দেখেননি ৷
বলা ভাল, শ্যারনের ‘বেসিক ইঙ্কস্টিন্ট’, ম্যাডোনার ‘বডি অফ এভিডেন্স’ এ ব্যাপারে বহু পুরুষের সহজপাঠ ৷ লিস্টিতে রয়েছে, সালমা হায়াক, অ্যান্টোনিও ব্যান্ডেরাসের ‘ডেসপারাডো’ও ছবিও , কিম্বা অ্যাঞ্জেলিনা জোলির ‘ওরিজিনাল সিন’, প্রেম, যৌনতা মিলিয়ে হলিউডের সিনেপর্দায় যৌনতা একেবারে ভরপুর ৷
যবে থেকে বিশেষ কিছু সাহসী নায়িকাদের আগমণ ঘটেছে বলিউডে মাঠে, তবে হলিউডকে প্রায় এক হাত নিচ্ছে বলিউডের এই বাঘিনিরা ৷ মল্লিকা শেরাওয়াত, মেঘনা নাইডু, লারা দত্ত, বিপাশা বসু, পাওলি দাম আর এখন তো সবাইকে ছাড়িয়ে একটাই নাম সানি লিয়ন৷
‘রাজ’ থেকে ‘মার্ডার’, ‘হাওস’ থেকে ‘হেট স্টোরি’ ‘জিশম টু’ কিম্বা হালফিলের রাগিনি এমএমএস টু ৷ সবেতেই ছড়াছড়ি ভরপুর যৌনতা ৷ এবার আসা যাক, এই সব দৃশ্যগুলো কি সত্যিই যৌনমিলন, নাকি শুধুই নাটক নাটক খেলা ৷ শ্যুটিং ফ্লোর ঘুরে জানা গিয়েছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অতিরিক্ত যৌনমিলন বা একটু বেশি উন্মুক্ত শরীর ব্যবহারের জন্য সাহায্য নেওয়া হয় ডামি আর্টিস্ট ৷
তবে এই পন্থা আজকাল অবশ্য খুব কমই ব্যবহার করা হয় ৷ সেক্ষেত্রে ক্যামেরায় কারসাজিতেই ঢেকে ঢুকে রাখা হয় শরীরের নানা দেহ ৷ গায়ে এমন ভাবে কাপড় জড়ানো থাকে যা ক্যামেরাকে ফাঁকি দেয় ৷ এই ধরণের শ্যুটের ক্ষেত্রে শ্যুটিং ফ্লোরে অবশ্যই রাখা হয় কম লোকজন ৷
চিত্রগ্রাহক, পরিচালক, সাউন্ড, লাইট বড় জোড় একজন সহায়কই থাকেন শ্যুটে ৷ হলিউডে অবশ্য ক্যামেরা ঘেরা রুমে নায়ক-নায়িকাকেই ছেড়ে দেয়া হয় ৷
আর মনিটরে পরিচালক ও চিত্রগ্রাহক রিমোর্টের সাহায্যে নিয়ন্ত্রণে রাখান ক্যামেরা অ্যাঙ্গেল ৷ হলিউডের বেশ কিছু এক্সপেরিমেন্টাল ছবির শ্যুটিয়ে অবশ্য নায়ক-নায়িকাদের যৌনাঙ্গগুলিকে খুব ছোট কাপড়ের সাহায্যে ঢেকে রাখা হয়, আর ক্যামেরা অ্যাঙ্গেল যাতে ধরা না পারে সেই ভাবেই চিত্রগ্রাহক শটগুলো নেন ৷
বলিউডে আপাতত, এরকম ঘটনা ঘটতে শুরু করেনি ৷ দিন দিন গ্লোবাল মার্কেট ধরার জন্য হয়তো খুব শীঘ্রই বলিউডের সিনেপর্দায় ধরা পড়বে এই ধরণের এক্সপেরিমেন্ট ৷

No comments:
Post a Comment